• "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"
  • "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"
  • "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"

কীভাবে সেবা পাবেন 

 
  • শুক্রবার ব্যতীত সপ্তাহের ৬ দিন সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়। বহির্বিভাগ টিকিটের মূল্য ১০ টাকা।
  • দুপুর ২ টার পর থেকে জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক সার্বক্ষণিক সেবা প্রদান করে থাকেন। সাপ্তাহিক এবং সরকারি ছুটির দিনগুলোতে জরুরী বিভাগ ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে।
  • এছাড়াও বিশেষায়িত ক্লিনিকসমূহের মাধ্যমে বহির্বিভাগে সেবা প্রদান করা হয়।
  • অন্তঃবিভাগে ভর্তি থাকাকালীন সময়ে একজন জুনিয়র চিকিৎসক প্রতিদিন রোগীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। জুনিয়র চিকিৎসক সর্বক্ষণ একজন সহকারী অধ্যাপক/সহযোগী অধ্যাপক/অধ্যাপক কে রোগীর অবস্থা সম্পর্কে অবহিত রাখেন।
  • বহির্বিভাগ এবং অন্তঃবিভাগে রোগীর প্রয়োজনের ভিত্তিতে সাইকোথেরাপি/কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করা হয়।

 

রোগী ভর্তির পদ্ধতি

 

 
  • মানসিক স্বাস্থ্য আইন, ২০১৮ অনুযায়ী ঐচ্ছিক বা অনৈচ্ছিক পদ্ধতিতে রোগী ভর্তি করা হয়।
  • বৈধ অভিভাবক ছাড়া রোগী ভর্তি করা হয় না।
  • পুরুষ রোগীর জন্য সার্বক্ষণিক পুরুষ এটেনডেন্ট থাকতে হবে।
  • মহিলা রোগীর জন্য সার্বক্ষণিক মহিলা এটেনডেন্ট থাকতে হবে।
  • মহিলা ওয়ার্ডে রাত ৮ টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত পুরুষ প্রবেশ করা যাবে না।
  • রোগীর পরিচয়পত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন) জমা দিতে হবে।
  • রোগীর অভিভাবকের পরিচয়পত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন) জমা দিতে হবে।
  • উপরোক্ত শর্তাবলী পূরণ ব্যতিত রোগী ভর্তি করা হবে না।
  • আবাসিক সাইকিয়াট্রিস্ট (আর পি) রোগী ভর্তি করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে রোগী ভর্তির কাউন্টারে প্রেরণ করা হবে যেখানে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য এবং ভর্তি ফি প্রদান করতে হবে।
  • এরপর রোগীকে ভর্তিকৃত ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হবে।
  • সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের নার্সিং স্টাফ রোগী রিসিভ করবেন এবং ভর্তি থাকা অবস্থায় পালনীয় নিয়ম-কানুন বুঝিয়ে দিবেন।
  • একজন কর্তব্যরত চিকিৎসক রোগী এবং তার অভিভাবকের কাছ থেকে রোগের ইতিহাস নিবেন এবং চিকিৎসা প্রদান করবেন।