• "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"
  • "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"
  • "মনের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন "
  • "মানসিক স্বাস্থ্য বিনা স্বাস্থ্য নেই"
  • "সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য হোক বৈশ্বিক অগ্রাধিকার।"
cropped-logo-for-site-icon.png

অন্তর্বিভাগ

 

  • অন্তর্বিভাগে একজন রোগী স্বেচ্ছায় অথবা অভিভাবকের ইচ্ছায় ভর্তি হয়ে থাকেন। ভর্তি রোগীদের ক্ষেত্রে সর্বদা একজন অভিভাবকের উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।
  • ভর্তি প্রক্রিয়া বহির্বিভাগের আবাসিক সাইকিয়াট্রিস্ট এর (১০১ নম্বর) রুম হতে করা হয়ে থাকে।
  • আবাসিক সাইকিয়াট্রিস্ট এবং রোগীর অভিভাবক সম্মত হওয়ার পর নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ফি (১৫ টাকা) জমাদান পূর্বক কাগজপত্র প্রস্তুত করা হয় এবং অন্তঃ বিভাগের নির্ধারিত ওয়ার্ডে পাঠানো হয় যেখানে কর্মরত নার্স তাকে গ্রহণ করে শয্যা প্রদান করেন।
  • ভর্তির পর একদল দক্ষ সাইকিয়াট্রিস্ট, সাইকোলজিস্ট, ট্রেইনী, রেসিডেন্ট চিকিৎসক এবং স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা সেবা প্রদান করা হয়। রোগীর প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে সাইকোথেরাপি/কাউন্সেলিং প্রদান করা হয়। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালের অন্যান্য বিভাগের যেমন মেডিসিন, সার্জারি, নিউরোলজি, নেফ্রলজি, ইত্যাদি বিভাগের মতামত গ্রহণ করা হয়।
  • রোগী সুস্থ হওয়ার পর ট্রেইনী অথবা রেসিডেন্ট চিকিৎসক রোগীর ফলোআপ এর মাধ্যমে এবং বিভাগীয় প্রধানের পরামর্শক্রমে ছুটির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ছুটির সময় বাড়িতে যে ঔষধ সেবন করবেন এবং যে উপদেশগুলো মেনে চলবেন তা ছাড়পত্রে উল্লেখ করে দেওয়া হয় এবং পরবর্তী ফলোআপের দিনও জানিয়ে দেওয়া হয়।

বহির্বিভাগ

 

  • বহির্বিভাগে সকাল ৮:০০টা হতে দুপুর ২:৩০ মিনিট পর্যন্ত কয়েকটি কক্ষে রোগীর সেবা প্রদান করা হয় এবং বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয়।
  • বহির্বিভাগের সাধারণত কয়েকটি ভাগ থাকে। যেমনঃ

         – সাধারণ মানসিক বহির্বিভাগ 

         – শিশু-কিশোর মানসিক বহির্বিভাগ (১৮ বছর বা এর চেয়ে কম বয়সী)

         – বয়স্ক মানসিক বহির্বিভাগ (৫০ বছর বা তার চেয়ে বেশী বয়সী)

          

  • সকল কক্ষ হতে অপেক্ষাকৃত জটিল রোগীদের আবাসিক সাইকিয়াট্রিস্ট (১০১ নম্বর) এর কক্ষে পাঠানো হয় এবং পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
  • বহির্বিভাগে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে রোগী আসেন সেবা নিতে। গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন।
  • বহির্বিভাগের নতুন রোগীর পাশাপাশি পুরাতন রোগীরাও ফলোআপে আসেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ, সাইকোথেরাপি/কাউন্সেলিং, সরকার প্রদত্ত ঔষধ গ্রহণ করে থাকেন।

জরুরী বিভাগ

  • জাতীয় মানসিক ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ২৪ ঘন্টাই খোলা থাকে। যে কোনো সময় যে কোনো রোগী জরুরি বিভাগে এসে সাইকিয়াট্রিস্টের পরামর্শ নিতে পারবেন।
  • জরুরি বিভাগের সেবা নিশ্চিত করার জন্য সর্বদা একদল দক্ষ সাইকিয়াট্রিস্ট, নার্স এবং ওয়ার্ডবয় নিয়োজিত থাকেন।
  • জরুরী বিভাগে যে সমস্ত রোগীর সেবা প্রদান করা হয়ঃ

          – প্রচন্ড উগ্র এবং আক্রমণপ্রবণ রোগী 

          – আত্মহত্যাপ্রবণ রোগী 

          – ঔষধ অথবা খাদ্য বিমুখ রোগী 

          – এছাড়াও যেসব রোগী কোন কারনে সকাল ৮ টা   থেকে ২টা ৩০ মিনিটের মধ্যে এসে পৌঁছাতে পারেন না তাদেরকেও জরুরি বিভাগের সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদান করা হয়। 

  • জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তিযোগ্য রোগীদের কে সর্বপ্রথম প্রাথমিক সেবা প্রদান করে পর্যবেক্ষণ কক্ষে রাখা হয়। পর্যবেক্ষণ শেষে পরবর্তী দিন আবাসিক সাইকিয়াট্রিস্টের কক্ষে পাঠানো হয় এবং চিকিৎসা বিষয়ক পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।